কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে নয়া তরঙ্গ। বিদেশ সফরে থাকাকালীন শশী থারুর যেভাবে একাধিক ইস্যুতে মুখ খোলেন, তা শুধু দলীয় অন্দরেই নয়, গোটা দেশের কূটনৈতিক অবস্থানকে ঘিরেও এক স্পষ্ট বার্তা বহন করে।
কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য শুরুই হয় একধরনের সংযমী জবাবে। থারুর বলেন—
“এই সময় আমাদের ফোকাস শুধু আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করা। দেশে ফিরে সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলব।”
এই বক্তব্যে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বা সমালোচকদের দিকে সরাসরি আঙুল তোলা হয়নি, বরং বিষয়টিকে ভবিষ্যতের আলোচনার জন্য স্থগিত রাখা হয়েছে।
থারুর স্পষ্ট করেন, তার এই সফরের উদ্দেশ্য শুধু প্রতিনিধিত্ব নয়, বরং ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থানকে আন্তর্জাতিক মহলে তুলে ধরা। তিনি বলেন—
“এই মুহূর্তে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের বার্তা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়াই জরুরি।”
পেছনে মূল ইঙ্গিত ছিল ভারত-পাকিস্তান সংঘাত সংক্রান্ত ভারতের সামরিক কৌশল।
সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য থারুর দেন ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ঘিরে ভারতের প্রতিক্রিয়া নিয়ে। তিনি বলেন—
“যখন সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হয়, তখনই প্রথমবার ভারত LoC অতিক্রম করে। এমন ঘটনা কার্গিল যুদ্ধেও হয়নি।”
এরপর তিনি উল্লেখ করেন—
“পুলওয়ামার পরে ভারতের জবাবে শুধু LoC নয়, আন্তর্জাতিক সীমান্তও অতিক্রম করা হয়। এমনকি পাকিস্তানের পাঞ্জাব পর্যন্ত জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়।”
এই সব বক্তব্যে একাধিকবার ভারত-পাকিস্তান সংঘাত প্রসঙ্গ উঠে এসেছে, যার মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন ভারতের প্রতিরক্ষা নীতি এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্রিয় ও নির্ভুল।
🔸 কংগ্রেসের ভেতরে প্রতিক্রিয়া
“কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” ঘিরে কংগ্রেস দলে এখন এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতি। থারুরের সাম্প্রতিক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে দলীয় অন্দরে যে প্রতিক্রিয়ার সঞ্চার হয়েছে, তা রাজনৈতিক ব্যাকরণে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর কংগ্রেসের ভেতরে একাংশ নেতৃবর্গ প্রকাশ্যে বিরক্তি প্রকাশ করেন। উদিত রাজ ও জয়রাম রমেশ তাঁদের প্রতিক্রিয়ায় সরাসরি থারুরের বক্তব্যের বিরোধিতা করেন।
জয়রাম রমেশ বলেন,
“আমাদের এমপিরা ঘুরে বেড়াচ্ছেন, আর সন্ত্রাসবাদীরাও ঘুরে বেড়াচ্ছে।”
এই কটাক্ষমূলক উক্তি অনেকের কাছেই দলীয় ভাঙনের বার্তা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।দলের অন্দরমহলে একাধিক সূত্র জানায়, থারুরের বক্তব্য নাকি সরকারের একতরফা ভূমিকার প্রশংসা করেছে। এই অবস্থান “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” বিষয়কে কেন্দ্র করে দলীয় নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেই ধরা হচ্ছে।
একাধিক সিনিয়র নেতার মতে, “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” মূলত সরকারের সামরিক সিদ্ধান্তকে সরাসরি স্বীকৃতি দিয়েছে। ফলস্বরূপ, বিরোধী দলের ভূমিকা প্রশ্নের মুখে পড়েছে।
থারুরের বিদেশ সফরের সময় এমন বক্তব্য দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দলীয় রাজনীতিকেরা।
একাংশ মনে করেন, থারুরের মন্তব্যে ভারত-পাকিস্তান সংঘাত সম্পর্কিত বিজেপি-র অবস্থান আরও দৃঢ় হয়েছে।
এই বিষয়গুলো স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয় যে, “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” শুধুমাত্র একটি বিবৃতি নয়, বরং তা কংগ্রেসের অন্তর্কলহকে অনেকটাই সামনে নিয়ে এসেছে।
কংগ্রেসের নীতিনির্ধারণী পরিষদের এক সদস্য বলেন,
“যখন দল আন্তর্জাতিক ইস্যুতে সংহতির বার্তা দিতে চায়, তখন এমন স্বতন্ত্র মন্তব্য বিভ্রান্তি তৈরি করে।”
এমন পরিস্থিতিতে দলের সমন্বয় রক্ষাকারী ব্যক্তিদের ভূমিকা বড় হয়ে উঠেছে।
“কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” এখন কেবল একটি দলীয় ইস্যু নয়—এটি হয়ে উঠছে একটি জাতীয় পর্যায়ের রাজনৈতিক প্রশ্ন, যেখানে দল, ব্যক্তি এবং মতাদর্শের জটিল লড়াই জড়িয়ে গেছে। আর তার কেন্দ্রে, থারুরের এক সংক্ষিপ্ত মন্তব্য ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক পরিসরে।
সরকারপক্ষের প্রশংসা ও বিরোধীদলের অস্বস্তি: তথ্যনিষ্ঠ পর্যবেক্ষণ
“ভারত-পাকিস্তান সংঘাত” সংক্রান্ত প্রসঙ্গে “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” বিশেষ রাজনৈতিক গুরুত্ব পেয়েছে। থারুরের বক্তব্যে যেমন সরকারপক্ষ সন্তুষ্ট, তেমনি কংগ্রেসের ভিতরে তৈরি হয়েছে এক গভীর অস্বস্তি। বিষয়টির বিস্তৃত বিশ্লেষণ নিচে দেওয়া হলো—
সরকারপক্ষের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ও ভূমিকায় পরিবর্তন
থারুর যখন “ভারত-পাকিস্তান সংঘাত” নিয়ে ভারত সরকারের সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে অবস্থান নেন, তখন কেন্দ্রীয় সরকার তাঁর এই অবস্থানকে জনসমক্ষে স্বাগত জানায়।
তার বক্তব্যে জাতীয় নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে ভারতীয় অবস্থানের প্রতি সমর্থন উঠে আসে, যা সাধারণত বিরোধীপক্ষের কাছ থেকে বিরল।
সরকারের প্রতিক্রিয়ার মধ্যে কৃতজ্ঞতা এবং থারুরের ‘দূরদর্শী’ ভাবনার প্রশংসা লক্ষ্য করা যায় বিভিন্ন মন্ত্রী ও কর্মকর্তার বিবৃতিতে।
এ পর্যায়ে, “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” একটি নিছক মত প্রকাশ না থেকে কৌশলগত রাজনৈতিক বার্তায় পরিণত হয়।
প্রতিনিধি তালিকায় অপ্রত্যাশিত অন্তর্ভুক্তি
বিশেষ কূটনৈতিক প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে থারুরকে মনোনীত করা—এ এক তাৎপর্যপূর্ণ পদক্ষেপ।
জানা যায়, সরকারপক্ষের তরফে সংসদের বাইরে ভারতীয় অবস্থান ব্যাখ্যা করার জন্য যে বিদেশ সফরকারী প্রতিনিধি দল গঠিত হয়, সেখানে থারুরের নাম প্রথমে কংগ্রেসের প্যানেল থেকে বাদ ছিল।
তা সত্ত্বেও, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় থারুর প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে থাকেন। এই সিদ্ধান্ত “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” নিয়ে সরকারের গ্রহণযোগ্যতা প্রকাশ করে।
এই পরিবর্তন, কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও বিরোধী কণ্ঠকে আলাদাভাবে ব্যবহারের দৃষ্টান্ত হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
কংগ্রেসের তালিকা বনাম বাস্তব পরিস্থিতি
একটি অদ্ভুত দ্বন্দ্ব পরিলক্ষিত হয়—
কংগ্রেস যাঁদের বিদেশে পাঠাতে চেয়েছিল, তাঁদের মধ্য থেকে না নিয়ে, এমন একজনকে পাঠানো হয়, যিনি সরকারি নীতির পক্ষেই কথা বলেছেন।
সূত্রমতে, “ভারত-পাকিস্তান সংঘাত” সংক্রান্ত বিষয়ে সরকার চেয়েছিল এমন একজন প্রতিনিধি, যিনি তাঁদের অবস্থানকে আন্তর্জাতিক স্তরে ‘স্বতন্ত্র কণ্ঠে’ তুলে ধরতে পারেন।
এমন পরিস্থিতিতে “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য”-এর ভিত্তিতে তাঁকে বেছে নেওয়া হয়।
এই পরিস্থিতি রাজনৈতিক ভাবে নতুন এক ধারা তৈরি করেছে, যেখানে দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরেও সরকারের আলাদা পছন্দ উঠে এসেছে।
অস্বস্তির মুখে বিরোধী দল
অন্যদিকে কংগ্রেসের অন্দরে দেখা যায় অপার অস্বস্তি।
বিশেষ করে, দলের মুখপাত্র বা নীতিনির্ধারকেরা থারুরের বক্তব্যে আনুষ্ঠানিক ভিন্নমত জানাতে শুরু করেন।
একাধিক মুখপাত্র স্পষ্টভাবে বলেন, থারুরের অবস্থান দলের মূল অবস্থান থেকে সরে এসেছে।
“কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য”-এর ফলে দলীয় ঐক্যে ফাটল তৈরি হয়েছে কি না, তা নিয়ে রাজনৈতিক পরিসরে প্রশ্ন উঠে আসে।
এমন পরিস্থিতিতে, কংগ্রেসের পরবর্তী প্রতিক্রিয়ার দিকে নজর রাখা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত তথ্য: অতীতেও বিতর্ক
থারুর অতীতেও এমন মন্তব্য করে বিতর্কে এসেছেন।
বিশেষত, ২০১৬ সালের জাতিসংঘে তাঁর বক্তব্যেও কিছুটা সরকারের অবস্থান ঘেঁষা মন্তব্য দেখা গিয়েছিল।
সেই সময়ও “ভারত-পাকিস্তান সংঘাত” নিয়ে থারুর তাঁর নিজস্ব ব্যাখ্যা দেন, যা দল থেকে আলাদা ছিল।
তখনও কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দিষ্ট অংশ থারুরের অবস্থানকে ‘ব্যতিক্রমী বুদ্ধিদীপ্ত কূটনীতি’ বলে অভিহিত করে।
এই অতীত পটভূমিতে বর্তমান অবস্থানকে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়, বরং ধারাবাহিক মতপ্রকাশ।
থারুরের বিতর্কিত মন্তব্য: ‘BJP’র সুপারস্পোকসপার্সন’?
বিদেশ সফর থেকে শুরু বিতর্কের সূত্রপাত
পানামা সফরে এক আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে শশী থারুর একটি উক্তিতে নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রে চলে আসেন। বক্তব্যের মধ্যে উঠে আসে ২০১৬ ও ২০১৯ সালের ভারত-পাকিস্তান সংঘাত প্রসঙ্গে ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া।
তিনি বলেন—
“২০১৫ সালের উরি হামলার পরে ভারত সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করে LoC পার হয়। আবার ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর বালাকোটে প্রত্যাঘাত করে ভারতীয় বায়ুসেনা।” এরপর তিনি একটি উল্লেখযোগ্য তথ্য জানান—
“এবার শুধু LoC নয়, **আন্তর্জাতিক সীমান্তও পেরিয়ে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়েছে।”
এই পর্যায়ে থারুরের এই মন্তব্যকে রাজনৈতিক রূপক অর্থে ব্যাখ্যা করতে শুরু করে বিরোধী দল ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। মূল বিতর্ক সৃষ্টি হয় “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” কীভাবে একটি ভিন্ন রাজনৈতিক বার্তা বহন করছে, তা নিয়ে।
বক্তব্যের কাঠামো ও তথ্যভিত্তিক অসামঞ্জস্যতা
যদিও থারুরের এই বক্তব্য তথ্য-উপাত্তসহ উপস্থাপিত হয়, কিন্তু রাজনৈতিক সূত্র অনুযায়ী, তিনি যে তথ্য তুলে ধরেন, তা আগে কখনও সরকারিভাবে স্বীকৃত হয়নি।
আন্তর্জাতিক সীমান্ত পার করে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে আঘাত হানার বিষয়ে সরকার কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি।
এমন অবস্থায়, থারুরের বক্তব্যে উঠে আসে এমন কিছু স্পর্শকাতর সামরিক তথ্য, যা আগে প্রকাশ্যে আসেনি।
এই পরিস্থিতিতে “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” আরও বিতর্কিত হয়ে ওঠে, কারণ তিনি কোনও সরকারি প্রতিনিধি না হয়েও এমন তথ্য প্রচার করেন, যা সরকারও কখনও স্বীকার করেনি।
রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া: প্রশংসা ও কটাক্ষ সমান্তরালে
এই মন্তব্য সামনে আসার পরই কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য নিয়ে দলের অভ্যন্তরেই দ্বিধা সৃষ্টি হয়।
কংগ্রেসের একাংশ তাঁর অবস্থানকে স্পষ্টভাবে ‘দলবিরোধী’ বলে উল্লেখ করে এবং তাঁকে “BJP’র সুপারস্পোকসপার্সন” বলেও কটাক্ষ করে।
অনেকেই মন্তব্য করেন, থারুর এই বক্তব্যের মাধ্যমে বিজেপির রাজনৈতিক ভাষ্যকে পুনরুচ্চারিত করেছেন।
আবার কিছু সূত্রে উঠে আসে, থারুরের এই ধরনের ‘প্রসংশামূলক’ মন্তব্য বিদেশ সফরের কূটনৈতিক প্রেক্ষিতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে।
“কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” ঠিক কতটা সংগঠনের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, তা নিয়ে অভ্যন্তরীণ প্রশ্ন উঠেছে।
অতীত প্রসঙ্গ ও বর্তমান বিতর্কের মিল
এটাই প্রথম নয়, যে “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।
তিনি অতীতেও, বিশেষ করে ২০১৪ ও ২০১7 সালে, কিছু মন্তব্য করেছিলেন যেগুলো বিজেপির রাজনৈতিক বর্ণনার কাছাকাছি ছিল।
বিশেষত, জাতীয় নিরাপত্তা ও কূটনীতিতে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিকে কিছু ক্ষেত্রে তিনি প্রকাশ্যে সমর্থন করেছিলেন।
সেই সময়ও কংগ্রেসের অন্দরে অস্বস্তি দেখা যায়, যদিও তা এতটা প্রকাশ্যে আসেনি।
বর্তমানে থারুরের সাম্প্রতিক মন্তব্য আবার “কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” প্রসঙ্গে নতুন বিতর্ক তৈরি করেছে।
থারুরের অবস্থান ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
এই ধরনের মন্তব্য এবং তার প্রতিক্রিয়া কংগ্রেস দলের ভেতর ক্ষমতা এবং ভাবধারার টানাপোড়েনের ইঙ্গিত দেয়।
যদিও থারুর প্রকাশ্যে তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে রাজি হননি, তবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে ঘন ঘন উঠে এসেছে তাঁর বক্তব্য ঘিরে বিভাজনের চিত্র।
“কংগ্রেসের সমালোচনা নিয়ে থারুরের মন্তব্য” এখন শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া নয়, বরং তা হয়ে উঠছে বৃহৎ দলের ভেতরের মতবিরোধের চিত্ররূপ।