ডব্লিউপিএল ২০২৪-২৫ মহিলা প্রিমিয়ার লিগ-এর জমজমাট লড়াইয়ে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স আরও একবার তাদের শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিল। গুজরাত জায়ান্টসের বিরুদ্ধে পাঁচ উইকেটের দাপুটে জয় তুলে নিয়ে টুর্নামেন্টে নিজেদের শক্ত অবস্থান নিশ্চিত করল তারা।

এই ম্যাচের আগে থেকেই মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ফেভারিট ধরা হচ্ছিল, আর সেটাই সত্যি প্রমাণিত হলো। দুর্দান্ত বোলিং, নিয়ন্ত্রিত ব্যাটিং, আর ম্যাচ-জয়ী পারফরম্যান্সের মিশেলে সহজেই ম্যাচটা জিতে নেয় তারা।

গুজরাতের ব্যাটিং লাইনআপ একেবারেই মুম্বইয়ের আগ্রাসী বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেনি। হেলি ম্যাথিউজ, ন্যাট সিভার-ব্রান্ট, আর অ্যামেলিয়া কেরের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ১২০ রানে গুটিয়ে যায় গুজরাত।

এরপর মুম্বই ব্যাটিংয়ে কিছুটা ধাক্কা খেলেও, ন্যাট সিভার-ব্রান্টের অনবদ্য ৫৭ রানের ইনিংসে ১৬.১ ওভারেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা। এই জয়ের ফলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেল, আর গুজরাতের জন্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াল টানা ব্যর্থতা!

ডব্লিউপিএল ২০২৪-২৫

সূচিপত্র

গুজরাতের ব্যাটিং বিপর্যয়: শুরুতেই ধাক্কা, ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগই পেল না!

গুজরাত জায়ান্টসের ইনিংস শুরুতেই ধাক্কা খেয়ে বসে। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর যখন টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন, তখন অনেকে ভেবেছিল এটা সাহসী একটা সিদ্ধান্ত। কিন্তু খুব দ্রুতই বোঝা গেল, সিদ্ধান্তটা ছিল একদম পারফেক্ট!

গুজরাতের ওপেনার বেদ মুনি দলকে ভালো শুরু এনে দেওয়ার আগেই ফিরে যান। মাত্র ৫ রান করে ন্যাট সিভার-ব্রান্টের দুর্দান্ত বলে বোল্ড হয়ে যান তিনি। বলটা ছিল অফ-স্টাম্পের বাইরে, একটু সুইং করেছিল, আর সেটা কাট করতে গিয়ে সরাসরি স্টাম্পে লাগিয়ে বসেন মুনি!

এরপর মাঠে নামেন লরা উলভার্ট। তিনিও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। শাবনিম ইসমাইলের এক দুর্দান্ত ইয়র্কারে পুরোপুরি পরাস্ত হন। মাত্র ৭ রান করেই বিদায় নেন তিনি। এই উইকেটটি পড়তেই গুজরাত শিবিরে দুশ্চিন্তার মেঘ জমতে শুরু করে। স্কোরবোর্ড তখন ১৪ রানে ২ উইকেট!

এরপর ক্রিজে আসেন দয়ানন্দ হেমলতা। তিনিও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। হেলি ম্যাথিউজের বলে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। পুরো গুজরাত ডাগআউট তখন হতাশ! মাত্র ১৬ রানের মধ্যেই ৩ উইকেট নেই!

মিডল অর্ডারে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন হারলিন দেওল এবং অ্যাশলে গার্ডনার। হারলিন কিছুটা সময় নিয়ে খেললেও খুব একটা আক্রমণাত্মক হতে পারেননি। অন্যদিকে, গার্ডনার হাত খুলতে গিয়েই আউট হন। ম্যাথিউজের বল খেলতে গিয়ে সোজা মিড অনে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। গুজরাত তখন ৫ উইকেট হারিয়ে পুরো ব্যাকফুটে!

এরপর নীচের সারির ব্যাটাররা কিছু রান যোগ করার চেষ্টা করেন, কিন্তু মুম্বইয়ের বোলিং এতটাই টাইট ছিল যে বড় শট খেলা সম্ভব হচ্ছিল না।

ম্যাচের অন্যতম সেরা বোলার ছিলেন হেলি ম্যাথিউজ। তিনি ১৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট তুলে নেন। তার স্পিনারদের সামলাতে পারেননি গুজরাতের ব্যাটাররা। অ্যামেলিয়া কেরও দারুণ বল করেন, তুলে নেন ২ উইকেট।

গুজরাতের ব্যাটাররা বড় পার্টনারশিপ গড়তে ব্যর্থ হন। শেষ পর্যন্ত পুরো দল ১২০ রানেই অলআউট হয়ে যায়, যা মুম্বইয়ের মতো দলের জন্য খুব সহজ লক্ষ্যমাত্রা।

ডব্লিউপিএল ২০২৪-২৫

মুম্বইয়ের দাপুটে জয়: ন্যাট সিভার-ব্রান্টের অসাধারণ ইনিংস, সঙ্গ দিলেন কের ও ম্যাথিউজ

গুজরাতের ১২০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের শুরুটা খুব একটা মসৃণ হয়নি। যদিও লক্ষ্যটা খুব বড় ছিল না, তবুও গুজরাতের বোলাররা শুরুতে কিছুটা চাপে ফেলেছিল মুম্বইকে। তবে ন্যাট সিভার-ব্রান্টের ধৈর্যশীল ও বুদ্ধিদীপ্ত ব্যাটিং দলকে সহজেই জয়ের পথে নিয়ে যায়।

ওপেনিং ধাক্কা: যাস্তিকা ও ম্যাথিউজ দ্রুত ফেরেন

মুম্বইয়ের হয়ে ওপেন করতে নামেন যাস্তিকা ভাটিয়া ও হেলি ম্যাথিউজ। তবে যাস্তিকা ভালো শুরু করতে পারেননি। মাত্র ৮ রান করেই তার বিদায় ঘটে। গুজরাতের পেসার তানিয়া ভাটিয়ার করা এক দুর্দান্ত ডেলিভারিতে এলবিডব্লিউ হন তিনি।

অন্যদিকে, হেলি ম্যাথিউজ বল হাতে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করলেও ব্যাট হাতে সফল হতে পারেননি। ১০ বলে ১২ রান করে আউট হন তিনি। গুজরাতের তরুণ স্পিনার তারানুম পাঠান তাকে সরাসরি বোল্ড করেন।

সিভার-ব্রান্টের ধৈর্যশীল ইনিংস: ম্যাচ জেতানো ৫৭ রান

শুরুতেই দুই উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে মুম্বই। তবে ন্যাট সিভার-ব্রান্ট ছিলেন পুরোপুরি আত্মবিশ্বাসী। উইকেটের অবস্থা বুঝে খেলা শুরু করেন তিনি। প্রথমে বেশ ধীরগতিতে খেললেও, পরে হাত খুলতে থাকেন। তার ইনিংসে ছিল ৭টি চমৎকার চারের মার।

গুজরাতের বোলাররা একের পর এক আক্রমণ করলেও, সিভার-ব্রান্টের ক্লাসি ব্যাটিংয়ে কোনো প্রভাব পড়েনি। তিনি একদম শান্তভাবে পরিস্থিতি সামাল দেন। যখনই মনে হয়েছে যে চাপ বাড়ছে, তখনই গ্যাপে দুর্দান্ত শট মেরে চাপমুক্ত হয়ে গেছেন।

অ্যামেলিয়া কেরের কার্যকরী ১৯ রান

সিভার-ব্রান্ট যখন একপ্রান্ত আগলে রেখেছিলেন, তখন অপর প্রান্তে তাকে দারুণ সঙ্গ দেন অ্যামেলিয়া কের। মাত্র ১৪ বলে ১৯ রান করেন তিনি, যাতে ছিল দুটি চমৎকার বাউন্ডারি। তার ইনিংসটা ছোট হলেও ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।

কের যখন ক্রিজে ছিলেন, তখন গুজরাতের বোলাররা একটা ব্রেকথ্রুর আশায় ছিল। কিন্তু তিনি দারুণ সব সিঙ্গেল ও ডাবলস নিয়ে স্কোরবোর্ড সচল রাখেন। শেষ পর্যন্ত, জেতার জন্য যখন ১৫ রান দরকার, তখন তিনি এক ছক্কা ও এক চার মেরে দলকে জয়ের একদম কাছে নিয়ে যান।

অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর: ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অবদান

অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর এদিন বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। তবে তার ৯ রানের ছোট ক্যামিওও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বিশেষ করে, ম্যাচের শেষ দিকে যখন উইকেট পড়ছিল, তখন তিনি ন্যাট সিভার-ব্রান্টকে সাপোর্ট দেন এবং ম্যাচ শেষ করে আসার সুযোগ করে দেন।

ডব্লিউপিএল ২০২৪-২৫

শেষ পর্যন্ত সহজ জয় মুম্বইয়ের

শেষ পর্যন্ত, মাত্র ১৬.১ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ন্যাট সিভার-ব্রান্ট ৫৭ রানে অপরাজিত থেকে দলকে সহজ জয় এনে দেন।

গুজরাতের বোলিং: তারানুম ও তানিয়ার চমক

গুজরাতের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ছিলেন তরুণ স্পিনার তারানুম পাঠান। তিনি ১৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন। তানিয়া ভাটিয়াও নতুন বলে দারুণ বোলিং করেন এবং যাস্তিকা ভাটিয়ার উইকেট তুলে নেন। তবে বাকিরা তেমন কিছু করতে পারেননি।

শেষ পর্যন্ত মুম্বই ইন্ডিয়ান্স আরেকটি দাপুটে জয় তুলে নিল, আর গুজরাতের জন্য থেকে গেল অনেক কাজের সুযোগ!

ম্যাচের সেরা হেলি ম্যাথিউজ: অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচ ঘুরিয়ে দিলেন

এই ম্যাচের আসল নায়ক ছিলেন হেলি ম্যাথিউজ। যদিও ব্যাট হাতে খুব বড় ইনিংস খেলতে পারেননি, কিন্তু বল হাতে এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দিয়েছেন যে গুজরাতের ব্যাটিং লাইনআপ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে।

শুরু থেকে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর জানতেন যে পিচ স্পিনারদের জন্য সহায়ক হবে। তাই পাওয়ারপ্লে শেষ হওয়ার পরপরই হেলি ম্যাথিউজকে আক্রমণে আনেন। আর সেটাই পুরো ম্যাচের চিত্র বদলে দেয়!

ডব্লিউপিএল ২০২৪-২৫:


বোলিংয়ে বিধ্বংসী ম্যাথিউজ: ৩ উইকেট নিয়ে গুজরাতকে কাঁপিয়ে দিলেন

হেলি ম্যাথিউজ যখন বল হাতে নেন, তখন গুজরাতের ইনিংস মোটামুটি ছন্দে ছিল। হারলিন দেওল এবং অ্যাশলে গার্ডনার ভালোভাবে ইনিংস মেরামত করছিলেন। কিন্তু ম্যাথিউজ আসার পর পুরো ম্যাচ গুজরাতের হাত থেকে বেরিয়ে যায়।

তার প্রথম উইকেটটি আসে দয়ানন্দ হেমলতাকে আউট করে। এক চমৎকার ডেলিভারি! বল একটু ফ্লাইট করানো হয়েছিল, হেমলতা বড় শট খেলতে গিয়ে টাইমিং ঠিক করতে পারেননি। বল সোজা মিড-অনের হাতে চলে যায়, আর সহজ ক্যাচ লুফে নেন কের।

এরপর তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উইকেট ছিল গুজরাতের সেরা ব্যাটার অ্যাশলে গার্ডনারকে ফিরিয়ে দেওয়া। গার্ডনার যখন হাত খুলতে শুরু করেছিলেন, তখনই ম্যাথিউজ তার বিপজ্জনক স্পেল শুরু করেন। বল অফ-স্টাম্পের বাইরে পড়ে হালকা টার্ন নেয়, গার্ডনার খেলতে গিয়ে পুরোপুরি বিট হয়ে বোল্ড হয়ে যান! এই উইকেট পড়তেই গুজরাত পুরো ব্যাকফুটে চলে যায়।

শেষদিকে, ম্যাথিউজ নিজের তৃতীয় উইকেট তুলে নেন যখন সুশ্রী প্রধান তার বলে কভার অঞ্চলে সহজ ক্যাচ দিয়ে বসেন। পুরো স্পেলে মাত্র ১৬ রান খরচায় ৩ উইকেট তুলে নিয়ে গুজরাতের ব্যাটিংয়ের কোমর ভেঙে দেন তিনি।


ব্যাটিংয়ে ছোট কিন্তু কার্যকরী অবদান

ব্যাট হাতে হেলি ম্যাথিউজ বড় রান করতে পারেননি, কিন্তু তার ১২ রানের ইনিংসটি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যাস্তিকা ভাটিয়া দ্রুত ফিরে যাওয়ার পর তিনি কিছুটা আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেছিলেন। বিশেষ করে গুজরাতের পেসার মেঘনা সিং-এর এক ওভারে একটি সুন্দর কাভার ড্রাইভ আর এক পুল শট মেরে চার হাঁকান।

যদিও তার ইনিংসটি খুব বেশি বড় হয়নি, কিন্তু তার দ্রুত ১২ রান পাওয়ারপ্লেতে মুম্বইয়ের স্কোর এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তার আউটটা খুব একটা ক্ষতি করেনি, কারণ সিভার-ব্রান্ট আর কের বাকিটা সামলে নিয়েছিলেন।


ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট: ম্যাথিউজের স্পেল

যখনই মনে হচ্ছিল গুজরাত ম্যাচে ফিরে আসছে, তখনই হেলি ম্যাথিউজ বোলিংয়ে এসে পুরো দৃশ্যপট বদলে দেন। তার বোলিং ছিল নিখুঁত। তিনি শুধু উইকেটই নেননি, রান আটকে রেখে চাপ সৃষ্টি করেছিলেন গুজরাতের ব্যাটারদের ওপর।

এই ম্যাচে ম্যাথিউজের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। বল হাতে ৩ উইকেট, ব্যাট হাতে ছোট কিন্তু কার্যকরী ইনিংস—এই পারফরম্যান্সের জন্যই তাকে ম্যাচের সেরা (প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ) নির্বাচিত করা হয়।

মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের এই জয়ে তার ভূমিকা সবচেয়ে বড় ছিল। তার স্পিন বোলিংয়ের সৌজন্যে গুজরাত ১২০ রানের বেশি তুলতে পারেনি, যা মুম্বইয়ের মতো দলের জন্য খুব সহজ লক্ষ্য ছিল।

এই পারফরম্যান্সের পর হেলি ম্যাথিউজকে নিয়ে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স আরও বেশি আশাবাদী হয়ে উঠবে, আর অন্য দলগুলোর জন্য তিনি বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠতে পারেন!

মুম্বইয়ের আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে, গুজরাতের ভাবার সময়

এই জয়ের ফলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেল। দলটির ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—সবকিছুই দারুণভাবে কাজ করেছে। ন্যাট সিভার-ব্রান্ট, হেলি ম্যাথিউজ, অ্যামেলিয়া কের—প্রত্যেকেই তাদের ভূমিকা নিখুঁতভাবে পালন করেছেন। দল হিসেবে মুম্বই এখন একদম ব্যালান্সড অবস্থায় রয়েছে, যা তাদের পরবর্তী ম্যাচগুলোতে আরও এগিয়ে রাখবে।

অন্যদিকে, গুজরাত জায়ান্টসের জন্য এটি বড় ধাক্কা। তারা ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহ গড়তে ব্যর্থ হয়েছে, মাঝের ওভারে উইকেট হারিয়েছে, আর বোলিংয়েও শেষ পর্যন্ত চাপে পড়ে গেছে। বিশেষ করে, তাদের ব্যাটিং লাইনআপের ওপর চাপ বাড়ছে, কারণ অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রাও পারফর্ম করতে পারছেন না।

এই হার থেকে গুজরাতকে শিক্ষা নিতে হবে। তাদের ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন আনতে হতে পারে, বিশেষ করে মিডল অর্ডারে। পাশাপাশি, বোলারদেরও আরও পরিকল্পিতভাবে বল করতে হবে। নাহলে, এই আসরে তাদের পথচলা কঠিন হয়ে যাবে।

মুম্বই এখন লিগ টেবিলের শীর্ষে থাকার দৌড়ে আরও এগিয়ে গেল, আর গুজরাতের জন্য ঘুরে দাঁড়ানোর সময় শেষ হয়ে আসছে!

আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ! ❤️ আমরা সবসময় চেষ্টা করি আপনাদের জন্য তথ্যসমৃদ্ধ, আকর্ষণীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট তৈরি করতে, যাতে আপনি নতুন কিছু জানতে শিখতে পারেন। আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে বা আমাদের সঙ্গে আপনার মতামত শেয়ার করতে চান, তাহলে “যোগাযোগ করুনফর্ম ব্যবহার করে সরাসরি আমাদের সাথে কথা বলুন। আমরা আগ্রহের সঙ্গে আপনার কথা শুনতে প্রস্তুত এবং আপনার প্রতিক্রিয়াকে গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করি। এছাড়াও, ভবিষ্যতের আপডেট, নতুন নিবন্ধ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস না করতে আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুনএকসঙ্গে জানবো, শিখবো, আর নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্ব দেখবো!

Leave a Reply